টেক্সটাইল ডিজাইনিংয়ে ক্যারিয়ার: আপনি যদি টেক্সটাইল ডিজাইনিং বা উত্পাদনে আগ্রহী হন তবে আপনি টেক্সটাইল প্রযুক্তিতে আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন। টেক্সটাইলে ক্যারিয়ার: প্রতিটি দেশের উন্নয়নে টেক্সটাইল শিল্পের বিশাল অবদান রয়েছে। ভারতেও দেশের ভিত তৈরিতে এই শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এটি দেশের প্রাচীনতম শিল্পগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। টেক্সটাইল ডিজাইনিং ও ইঞ্জিনিয়ারিং এর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিবেচনায় একে বিশ্বের একটি বড় উদীয়মান শিল্প বললে ভুল হবে না। টেক্সটাইল শিল্পের জন্য সরকারের সংশোধিত প্রযুক্তি আপগ্রেডেশন ফান্ড স্কিম টেক্সটাইল খাতে প্রায় 1 লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এবং 30 লাখ লোকের কর্মসংস্থানের দিকে পরিচালিত করবে। ভারতে, এই শিল্প গবেষণা, উন্নয়ন, উত্পাদন এবং মার্চেন্ডাইজিংয়ের মতো অনেক বিভাগে কাজ করছে। যার কারণে চাকরির সুযোগও আগের চেয়ে দ্রুত বাড়ছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কি? ফ্যাশনেবল পোশাকের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এর জন্য প্রচুর গবেষণা, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবন প্রয়োজন। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এই শাখাটি সেই নীতিগুলিও অধ্যয়ন করে যা টেক্সটাইল ফাইবার তৈরিতে পলিমারগুলিকে বিশ্লেষণ করে। যেগুলো সব ধরনের সুতা ও টেক্সটাইল কাপড় তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কাপড়কে আকর্ষণীয় ও ফ্যাশনেবল করার ওপর জোর দেওয়া হয়। এর জন্য টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারকে অনেক গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারের জন্য উদ্ভাবন, গবেষণা এবং সৃজনশীলতার মতো দক্ষতা প্রয়োজন। টেক্সটাইল শিল্পে ক্যারিয়ার গড়তে হলে আপনার ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি থাকতে হবে , 12 তম পদার্থবিজ্ঞানে আপনাকে গণিত বা জীববিজ্ঞানের মতো বিষয়গুলি পড়তে হবে। এর পরে, আপনি টেক্সটাইল টেকনোলজিতে বিএ বা বি.টেক, টেক্সটাইল ডিজাইনিংয়ে বি.এস.সি, ডিজাইনে ব্যাচেলর, টেক্সটাইল ম্যানুফ্যাকচারিংয়ে ডিপ্লোমা বা টেক্সটাইল কেমিস্ট্রিতে বি.টেক করতে পারেন। আপনি এই কোর্সগুলিতে অ্যাডভান্সড ডিপ্লোমা, এমইএ এমটেক এবং তারপর পিএইচডি করতে পারেন। গার্মেন্টস বায়িং হাউসের জন্য ওয়েবসাইট ডিজাইন সার্ভিস